প্রবন্ধ - বৈজয়ন্ত রাহা



টরে টক্কা টরে টক্কা টক্কা টক্কা টরে টরে
বৈজয়ন্ত রাহা



আজ থেকে একশ’ বছর আগেও বাড়িতে একটা টেলিগ্রাম আসলে হয় ঘরের লোকের মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠত, নয়, হৃৎস্পন্দন ক্ষণিকের জন্য স্তব্ধ হয়ে যেত; একশ’ কেন ১৯৯২ সালের আগে পর্যন্ত গ্রামে গ্রামে এই দৃশ্য কিছু বিরল ছিলনা। দূর কার্গিল থেকে যুদ্ধরত জওয়ানের তরুণী বধূ অপেক্ষা করে বসে থাকত স্বামীর ফেরার খবর নিয়ে পিয়নের হাত ধরে আসবে টেলিগ্রাম, অথবা বৃদ্ধ বাবার কাছে বয়ে নিয়ে আসবে কোন অমোঘ সংবাদ, যা থেকে ধ্বসে যাবে ভবিষ্যতের সমস্ত আশা ও স্বপ্ন...



১৬৩ বছরের সেই অবিসংবাদিত যোগাযোগ ব্যবস্থা আজ আর নেই, ১৫ ই জুলাই, ২০১৩, প্রায় নিঃশব্দেই তার মৃত্যু ঘটল-- শুধু এইটুকু প্রতিশ্রুতি রেখে , শেষদিনের শেষ টেলিগ্রামের একটা মর্যাদাপূর্ণ বাসস্থান হবে --- মিউজিয়াম। এ ঘটনা ঘটল কেন--এই বিশ্লেষণে যদি যাই, তবে দেখতে পাব, ১৯৯২ সালে সারা বিশ্ব জুড়ে প্রযুক্তি জগতে এক অসাধারণ বিবর্তন দেখা দিয়েছিল, দুনিয়া এসে গিয়েছিল মানুষের হাতের মুঠোয় , মানুষ দেখতে পেয়েছিল ইন্টারনেটের প্রযুক্তি। মানুষ শিখতে শুরু করেছিল, ই-মেইল, মানুষ শিখে ফেলছিল দূরভাষ যন্ত্রের দূরতম ব্যবহার, এস টি ডি , আই এস ডি, শিখে ফেলছিল মুঠোফোনের প্রয়োগ, এস এম এস এর মাধ্যমে প্রত্যন্ত প্রদেশেও কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে যোগাযোগ করার কৌশল। এই মুহূর্তে নব্বই লক্ষ মানুষের হাতে মুঠোফোন আর বারো কোটি মানুষ গ্রামে ও শহরে ব্যবহার করছে আন্তর্জাল বা ইন্টারনেটের সুবিধা, যে পরিসংখ্যান প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে, তাই, যেমন ধীরে ধীরে পোস্টকার্ডের ব্যবহার সাধারণ মানুষ ভুলতে বসেছে, ঠিক তেমনি সময়ের অমোঘ নিয়মে টেলিগ্রাম পাঠানোর প্রয়োজনও মানুষ ভুলে যেতে শুরু করেছিল।



ভারতীয় সূচনা



১৮৫০ সালে শুধুমাত্র পরীক্ষামূলক ভাবে হুগলি নদীর এক পাড় থেকে অন্য পাড়ে, কলকাতা থেকে ডায়মন্ডহারবার , এর প্রয়োগ দেখিয়েছিলেন উইলিইয়াম ও’শঘনেসি সাহেব যার দূরত্ব ছিল মাত্র সাড়ে তের’ কিলোমিটার। উনি ছিলেন একজন সার্জেন ও আবিষ্কারক। ব্যবহারের জন্য ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি টেলিগ্রাফ ব্যবস্থাকে ভারতবাসীর হাতে তুলে দেয় ১৮৫৪ সালে, কিছুদিনের মধ্যেই ভারতের মতো বৃহৎ দেশে যা প্রমাণিত হল দ্রুততম যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে।





যদিও শঘনেসি সাহেবের এই আবিষ্কারের ছ’ বছর আগেই ওয়াশিংটন ডি সি তে পৃথিবীর প্রথম টেলিগ্রাম পাঠিয়ে দেখিয়েছিলেন স্যামুয়েল এফ বি মোর্স সাহেব। কিন্তু শঘনেসি সাহেব সে খবর জানতেননা, তিনি একেবারে ভিন্ন সংকেতে বৈদ্যুতিক সিগনাল এর মাধ্যমে খবরটি পাঠান ডায়মন্ডহারবারে। ভারতের গভর্নর লর্ড ডালহৌসি সঙ্গে সঙ্গে এর ক্ষমতা অনুধাবন করে শঘনেসি সাহেবকে অনুমতি দেন একটি ২৭ মাইল লাইন তৈরি করতে। ১৮৫৬ সালে, সমগ্র ব্রিটিশ রাজ জুড়ে ৪০০০ মাইল লম্বা টেলিগ্রাফ লাইনের সূচনা হল পরিকল্পিতভাবে। কলকাতা, আগ্রা, বম্বে, পেশোয়ার ও মাদ্রাজ সংযুক্ত করে এক দীর্ঘ টেলিগ্রাফ লাইন তৈরি হল, আর তার ফসল হিসেবে আমরা দেখলাম, ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ কে কিভাবে যোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে ব্রিটিশ শক্তি অনায়াসে দমন করল। একটি মাত্র ভারতীয় সেনানী কে তারা ধরল, আর টেলিগ্রামের সেই বাক্যটিকে তারা প্রচার করল, “There is the accursed string that strangles us”.



সামাজিক গুরুত্ব

ক্রমশঃই বিভিন্ন ভাবে এর ব্যবহার মানুষকে টেলিগ্রাফ ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল করে তুলল। আমরা যদি স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসের পাতা ঘাঁটি, তাহলে দেখতে পাব, চরমপন্থী বিপ্লবীরা ইংরেজদের আক্রমণ করার আগে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য প্রথমেই কেটে দিত টেলিগ্রাম লাইন, যাতে ব্রিটিশরা অন্য প্রান্তে যোগাযোগ করতে না পারে; মনে করুন মাষ্টারদা সুর্য সেনের চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন, আগের রাতে প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার তার বাহিনী নিয়ে প্রথমেই চারিদিকের টেলিগ্রাম লাইন উৎখাত করলেন, মনে করুন রাসবিহারি বসুর বুড়িবালামের প্রস্তুতি, তিনি প্রথমেই নির্দেশ দিচ্ছেন টেলিগ্রাম তার কেটে ফেলার...ভারত শাসন করার জন্য ব্রিটিশরা, কি প্রবল ভাবে নির্ভর করত এই যোগাযোগ মাধ্যমটিকে, যা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে, তারা আংশিকভাবে অসহায় হয়ে পড়ত। সেইসময় কারোর বাড়িতে একটা টেলিগ্রাম এসে পৌঁছলে তিনবার নমস্কার করে সেই টেলিগ্রাম খুলতেন বাড়ির মানুষ, যেন কোন দৈববার্তা এসেছে। সেনাবাহিনীর কর্মীরা উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে ছুটি বাড়ানোর জন্য, স্থানান্তরণের জন্য বা কর্মে যোগদানের জন্য দ্রুততম পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহার করতেন টেলিগ্রাম প্রেরণ। উকিলরা টেলিগ্রামকে ব্যবহার করতেন ভারতীয় প্রমাণ আইনে গুরুত্বপূর্ণ নথি হিসেবে, এমনকি আমরা বহু পুরোন বাংলা সিনেমায় দেখি, কাহিনীতে আচমকা মোড় ঘোরাবার জন্য টেলিগ্রামকে ব্যবহার করতে।



আদি ইতিহাস


টেলিগ্রাফ শব্দটি উদ্ভূত Telegraphein থেকে, Tele শব্দটির অর্থ হল ‘দূর থেকে’, আর graphein শব্দটির অর্থ হল ‘লিখিত বক্তব্য’। এটি এমন একটি পদ্ধতি যাতে, নির্দিষ্ট একটি সাংকেতিক ভাষায় বক্তব্য পাঠান হয়, যা প্রেরক ও প্রাপক দুজনেই জানে। এখানে প্রেরক ও প্রাপক হল দূর দুই বিন্দুতে বসান দুটি যন্ত্র। বক্তব্য পাঠানর মাধ্যমটি এখানে গুরুত্ত্বপূর্ণ। প্রথমদিকে , ধূম্র-সংকেত, বীকন , বা বিচ্ছুরিত আলোকবর্তিকা কে মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করা হত। ‘ফ্ল্যাগ সিমাফোর’ ও ব্যবহৃত হত। কিন্তু ঊনিশ শতকে, বৈদ্যুতিক সিগনালের মাধ্যমে সংকেত পাঠান শুরু হল, যা প্রকৃতপক্ষে বহু বহু মাইল দূর অবধি পাঠান সম্ভব ছিল। ১৭৯২ সাল থেকে ইওরোপে, টেলিগ্রাফ ব্যবস্থা, সিমাফোর লাইনের মাধ্যমে বা ‘অপটিকাল’ টেলিগ্রাফের মাধ্যমে কাজ করত। টেলিগ্রাফ শব্দটির উদ্ভাবক ক্লড স্যাঁপে, ১৭৯২ সালে ফ্রান্সে তিনি সিমাফোর লাইনের মাধ্যমে এই ব্যবস্থাটিকে চালু করেন যা ১৮৪৬ অবধি সমগ্র ইওরোপে বহাল ছিল, যা নেপোলিয়ন কে অত্যন্ত সাহায্য করেছিল ইওরোপ ও আমেরিকা বিজয়ে। পেনিনসুলার যুদ্ধে (১৮০৭-১৮১৪) অ্যাংলো-পর্তুগীজ বাহিনী একি রকম ব্যবস্থা প্রবর্তন করে টরেস-ভেদ্রাস লাইনের মাধ্যমে। ১৮৩০ সালে প্রুশিয়ান ব্যবস্থা চালু হয়। এগুলি সবই আসলে সিমাফোর লাইনের বিভিন্ন প্রয়োগ । সিমাফোরের সাহায্যে বক্তব্য অনেক সংক্ষিপ্ত ভাবে , অনেক দ্রুতগতিতে , অনেকখানি অঞ্চলজুড়ে পাঠান সম্ভব হত, আর কোন জ্বালানীও লাগতনা। কিন্তু ধুম্র সংকেত বা বীকন বা বিচ্ছুরিত আলোকবর্তিকার মতই এক্ষেত্রেও অনুকূল আবহাওয়া ও দিনের আলোর উপর নির্ভর করতে হত। সিমাফোর বা অপ্টিকাল ব্যবস্থার জন্য, প্রতি ৩০ কিলোমিটার অন্তর অন্তর টাওয়ারের ও কর্মীর প্রয়োজন হত, এবং প্রতি মিনিটে দুটি শব্দের বেশী পাঠান সম্ভব হতনা। ফলে, তা অত্যন্ত খরচসাপেক্ষ হত। ১৮৮০ সাল পর্যন্ত সুইডেনে এই ব্যবস্থা চালু ছিল।


বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ আসায় খরচ ৩০ গুন কমে গেল, এর মাধ্যমে ২৪ ঘন্টা বার্তা প্রেরণ করা সম্ভব হল ধারাবাহিকভাবে। ফলে পূর্ববর্তী প্রযুক্তিব্যবস্থা ধীরে অন্তরালে চলে গেল।


মোর্স টেলিগ্রাফঃ





আমেরিকায়, ১৮৩৭ সালে সম্পুর্ণ মৌলিকভাবে শ্যামুয়েল মোর্স আবিষ্কার করেন বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ। ওনার সহকারি, আলফ্রেড ভ্যালি তৈরি করেন মোর্স কোড বা মোর্স সংকেত। প্রথম টেলিগ্রাফ , আমেরিকায় ১১ই জানুয়ারী ১৮৩৮ সালে পাঠান হল। ৩ কিলোমিটার দূরত্ত্বে। পরে, ২৪শে মে’, ১৮৪৪, ওয়াশিংটনের ওল্ড সুপ্রীম কোর্ট চেম্বার থেকে বাল্টিমোরের মাউন্ট ক্লেয়ার ডিপোতে মোর্স পাঠালেন এই বার্তাটি ঃ “WHAT HATH GOD WROUGHT”। সফল ভাবে প্রাপক তার বক্তব্যটি গ্রহণ করা মাত্রই বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফের যুগ সূচিত হল। মোর্স/ভ্যালি টেলিগ্রাফ পরবর্তী কয়েক দশকে দেশে বিদেশে ছড়িয়ে পড়ল। ঊনবিংশ শতকের মধ্যভাগ অবধি ক্রমাগতই টেলিগ্রাফ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে, প্রযুক্তির উন্নতির সাথে তাল মিলিয়ে নানান দেশে, multiplexing, frequency-division-multiplexing, telegraphese ইত্যাদি প্রযুক্ত হয়েছে। ধীরে ধীরে ইওরোপ আমেরিকা ছাড়িয়ে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ছোট বড় সব দেশেই উন্নততর যোগাযোগ মাধ্যমের জন্য এই প্রযুক্তি ব্যবহৃত হতে থাকে।

কালের অবশ্যম্ভাবী নিয়মে, নতুন প্রযুক্তির সাথে সাথে, পুরোনর বিদায় ঘটে। গত দুদশকে, বিভিন্ন দেশ থেকে আস্তে আস্তে টেলিগ্রাফ ব্যবস্থা বিদায় নিয়েছে, বিশেষতঃ ব্যবসায়িক মাধ্যম হিসেবে। ইংল্যান্ডে প্রাইভেট কোম্পানী এটা পরিচালনা করে, তাও শুধু greetings card আর নিমন্ত্রণ পত্র পাঠানর জন্য। আমেরিকায় ২০০৬ সালেই টেলিগ্রাফ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়। তবে সারা পৃথিবীর দেশ গুলির মধ্যে, রাশিয়া, কানাডা ও জার্মানীতে বিভিন্নভাবে এর ব্যবহার এখনও প্রচলিত।



উপসংহার ও কিছু প্রশ্ন



“কিছু কিছু গ্রামীন ক্ষেত্রে মানুষ আজও যদিও এই পরিষেবাটি ব্যবহার করে তবুও ক্রমবর্ধমান প্রযুক্তিবিদ্যা আর নতুনতর মাধ্যমের কথা মাথায় রেখে টেলিগ্রাম প্রযুক্তিকে অবলুপ্ত করা হল”, বললেন বি এস এন এল এর সি এম ডি, আর কে উপাধ্যায়, “the service will not be available from 15th July”. টেলিকম ও আইটি মন্ত্রী কপিল সিবাই বললেন, “We will bid it a very warm farewell and may be the last telegram sent should be a museum piece. That's the way in which we can bid it a warm farewell”। একজন আধিকারিক জানালেন, “এখন আমরা ৫০০০ টেলিগ্রাম প্রতিদিন পাঠিয়ে থাকি, ফ্যাক্স মেসিন আসার আগে যা দৈনিক ১০০০০০ ছিল”। কেন্দ্র পরিচালিত টেলিকম সংস্থা BSNL এর তথ্য অনুসারে টেলিগ্রাম প্রযুক্তিকে প্রত্যাহৃত করার কারণ, লাভের ঘাটতি ও ক্ষতির পরিমাণ ক্রমশঃই বাড়ছে। এর থেকে বাৎসরিক আয়ের পরিমাণ ৭৫ লক্ষ টাকা, আর এই ব্যবস্থাকে টিঁকিয়ে রাখার জন্য ব্যয় এর পরিমাণ ১০০ কোটি টাকা। ২০১১ সালের মে’ মাসে ৬০ বছর পর, অন্তুর্দেশীয় টেলিগ্রামের শব্দহার বাড়ানো হয়, প্রতি ৫০ শব্দের জন্য ২৭ টাকা, যাতে আয়ের পরিমাণ কিছুটা হলেও বাড়ে, কিন্তু তাও নাকি সামাল দেওয়া গেল না; সারাভারতে ৭৫ টি টেলিগ্রাফ অফিসে কর্মরত প্রায় ১০০০ কর্মচারী কে BSNL সংস্থা, তাই, মোবাইল পরিষেবা, দূরভাষ পরিষেবা ও ব্রডব্যান্ড পরিষেবায় অন্তর্নিযুক্ত করে কর্মীরোষ থেকে বাঁচলেন, কিন্তু যে অর্থে ‘পরিষেবা’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়, সেই শব্দটি নিরর্থক হয়ে রইল...আর কেন রইল , তার জবাব দেবার কেউ রইল না। বহু বহু দেশে, যেমন জার্মানি, কানাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইজ্রায়েল, মেক্সিকো, সুইডেন, ফ্রান্স, হাঙ্গেরি , কোরিয়াতে, যদি “heritage service” সরকার স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে রক্ষা করে, ও ব্যবহারের নতুন ক্ষেত্র তৈরি করতে পারে, ভারতবর্ষে কেন সেটা হবে না--এর উত্তর কে দেবে?



12 মতামত:

  1. Baijayanta, 'Tore tokka...'asadharon tothyo somonnito durdanto ekti lekha...apnar lekha amader ei mag tike preserve korte anupranito korbe pathok ke ...aro onek emon lekha porbo agamite, ei nishchintota kamona kori.

    উত্তরমুছুন
  2. Baijayanta, 'Tore tokka...'asadharon tothyo somonnito durdanto ekti lekha...apnar lekha amader ei mag tike preserve korte anupranito korbe pathok ke ...aro onek emon lekha porbo agamite, ei nishchintota kamona kori.

    উত্তরমুছুন
  3. Baijayanta amader anek ojana tottho janalo...anek suvecha roilo... sotti r oi sabdo sona jabe na.... TORE TOKKA..TORE TOKKA ...TOKKA TOKKA. TORE TORE..

    উত্তরমুছুন
  4. ottyonto totthyo somriddho lekha.. khub bhalo laglo.. ovinondon dada..

    উত্তরমুছুন
  5. বৈজয়ন্ত দা Aaj Onek Kichu Jante Parlam, Ja Jana Chilo Na, Poroborti Sonkhay Emon Ro Ojana Tathya Janar Iche Roilo........

    উত্তরমুছুন
  6. anek kichu jana holo , shundor tathoyo samridhha pranobanto lekha apnar .valo laglo

    উত্তরমুছুন