কবিতাঃ
ঠিকানা
শ্রীশুভ্র
চৌকাঠ ডিঙানোর ছাড়পত্র পাইনি! কলিং বেলের নরম শরীরে বৈদিক মন্ত্র জপার ইচ্ছেসুতোয় আগুন দিয়ে বসে আছি! প্রেয়সী তোমার বিদগ্ধ চুম্বনের আলসেতে ভর দিয়ে যারা আরাম পোহায়, কিংবা মিছিলের অগ্রভাগে যারা প্রেমের কবিতা পড়ে; তাদের হৃদয়
কিংবা অফুরন্ত সময়! ঠিক আমার মতোন তো নয়!
এ নয় শালবীথির নির্জনে
মোনালিসা হাসির সংলাপ
কিংবা বহুতল রজনীর বাৎসায়ন সিম্ফোনী!
এ নয় আমরণ মঞ্চসজ্জায় বসন্তবিলাপ কিংবা যৌথ বিবৃতির আঁতুরে ডিএনএ বাহিনী!
রঙমহলের হাততালির চৌকাঠে নয়! রংমশালের নীচে অন্ধকার বরং বাসি হয়ে এলে, অমলিন রোদের শিরোনামে আমার দুন্দুভি-
তোমার কানে বাজবে!
নিস্তব্ধ দুপুরের বৈশাখী প্রহর
তোমায় সেদিন, ঠিকই আমার ঠিকানা জানাবে!
উত্তরমুছুনশ্রীশুভ্রর লেখা 'ঠিকানা' কবিতাটি মনে এক মেদুরতা আনল । সুন্দর যথাযথ শব্দচয়ন করে গাঁথা এই কবিতার মালা শুভ্র কার গলায় পরাতে চায়,তা জানতে ইচ্ছে করে । ভারী রোম্যান্টিক লেখা !