বাসন্তিরঙা জ্যোৎস্নার খোঁজে
শিশির মাহমুদ
শিশির মাহমুদ
ও মেঘ, তুই নিবি আমাকে-
তোদের সাথী করে!
আমি বাসন্তিরঙা জ্যোৎস্না দেখবো তোদের চোখে।
শ্বেতশুভ্র চিনেমাটির বেসিনে জমাট বাধা কষ্টগুলো-
যখন নীরবে আছড়ে পড়ে;
তখন বিমূর্ত হয় আমার শব্দেরা,
অনুভূতিরা হয় অবনত।
রেল লাইনের স্লিপারে-
আমার যে পা পিছলে পড়ে যাওয়ার ভয়!
তুই বোধ হয় জানিস্ না?
রোজ রোজ কালো ছায়াটার সাথে কথা বলতে ভাল্লাগেনা আর।
কি করে বুঝায় তোকে বল-
মোটা ফ্রেমের কালো চশমাটায় যে বিঁধে আছে-
অবিমিশ্র যন্ত্রণার এক তীক্ষ্ণ কাঁটা।
চাপা আবেগগুলো যতবার এঁকেছি আমি-
ক্যানভাসের তুলির আঁচড়ে,
অদৃশ্য এক গন্ডিতে-
ঠিক ততবার আটকে ফেলেছে আমাকে।
লালচে বাতির ছোট্ট ফাস্টফুডের দোকানে
ঝরা বকুলের মতো-
না হয় পড়েই থাকুক কিছু স্মৃতি।
যখন থোকা থোকা কান্না-
জমে জমে শিশির হবে ।
তখন কি ফাল্গুনী হাওয়ার মতো করে-
হিমেল পরশ দিবি আমায়?
ও মেঘ, তুই নিবি আমাকে-
তোদের সাথী করে!
আমি বাসন্তিরঙা জ্যোৎস্না দেখবো তোদের চোখে।
তোদের সাথী করে!
আমি বাসন্তিরঙা জ্যোৎস্না দেখবো তোদের চোখে।
শ্বেতশুভ্র চিনেমাটির বেসিনে জমাট বাধা কষ্টগুলো-
যখন নীরবে আছড়ে পড়ে;
তখন বিমূর্ত হয় আমার শব্দেরা,
অনুভূতিরা হয় অবনত।
রেল লাইনের স্লিপারে-
আমার যে পা পিছলে পড়ে যাওয়ার ভয়!
তুই বোধ হয় জানিস্ না?
রোজ রোজ কালো ছায়াটার সাথে কথা বলতে ভাল্লাগেনা আর।
কি করে বুঝায় তোকে বল-
মোটা ফ্রেমের কালো চশমাটায় যে বিঁধে আছে-
অবিমিশ্র যন্ত্রণার এক তীক্ষ্ণ কাঁটা।
চাপা আবেগগুলো যতবার এঁকেছি আমি-
ক্যানভাসের তুলির আঁচড়ে,
অদৃশ্য এক গন্ডিতে-
ঠিক ততবার আটকে ফেলেছে আমাকে।
লালচে বাতির ছোট্ট ফাস্টফুডের দোকানে
ঝরা বকুলের মতো-
না হয় পড়েই থাকুক কিছু স্মৃতি।
যখন থোকা থোকা কান্না-
জমে জমে শিশির হবে ।
তখন কি ফাল্গুনী হাওয়ার মতো করে-
হিমেল পরশ দিবি আমায়?
ও মেঘ, তুই নিবি আমাকে-
তোদের সাথী করে!
আমি বাসন্তিরঙা জ্যোৎস্না দেখবো তোদের চোখে।
0 মতামত:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন